Skip to main content

একটি কনডম ব্যবহারের জন্য 10 টি টিপস


এই নির্দেশিকা অনুসরণ করুন
১. সঙ্গীর সঙ্গে প্রতিবার মিলনের পূর্বে একটি নতুন কনডম ব্যবহার করুন মেয়াদোত্তীর্ণ কিনা অবশ্যই দেখবেন ।২. যদি লিঙ্গটি মুসলমানি না হয়, তাহলে কনডমটি ঢোকানোর আগে লিঙ্গের চামড়া পেছনে টানুন
৩.  লিঙ্গ সম্পূর্ণ কামনাসত্ত হলে কনডমে প্রবেশ করাতে হবে৪.কনডমের সামনে
৫ খেয়াল করতে হবে যেন কনডমের ভিতরে বাতাস না থাকে। কনডম ‍ছিদ্র কিনা সেটা খেয়াল করতে হবে  (কনডম ‍ছিদ্র থাকলে সঙ্গীর গর্ভবর্তী হওয়ার সম্ভাবনা থাকে)
৬.এবার আপনার সঙ্গীর লিঙ্গে প্রবেশ করান
৭. আপনি যদি যৌনমিলনের সময় কনডমে সমস্যা   মনে করেন, নতুন কনডম ব্যবহার করুন 
৮. অর্গাজম হওয়ার পর (সম্পূর্ণ  যৌন সুখ পাওয়ার পর)  লিঙ্গটি নরম হয়ে গেলে, কনডম সাবধানে আপনার সঙ্গীর জরায়ু থেকে বের করুন।
 ৯. লিঙ্গ থেকে কনডম অপসারণ করার জন্য আলতো করে  টান দিন। সতর্কতা অবলম্বন  করুন ভেতরে বীর্য় ছড়িয়ে না যায়।
১০. একটি টিস্যুতে ব্যবহৃত কনডমটি আবৃত করুন এবং ডাস্টবিনে ফেলে দিন ।টয়লেটে কনডম ফেলবেন না এতে জীবাণু প্রবেশ করতে পারে। পরে সাবান এবং জল দিয়ে আপনার হাত ধুয়ে ফেলুন।
কনডমের ভুমিকা: গর্ভধারণ রোধ করে এবং যৌন বাহিত রোগ বিস্তার রোধ করে।   বীর্যপাতের পর শুক্রকীট কনডমের ভিতরে থেকে যায়। ফলে বাধাপ্রাপ্ত হয়ে ডিম্বাণুর সাথে মিলিত হতে পারেনা, যার ফলে গর্ভসঞ্চার হয় না। এইডস  গণোরিয়া, সিফিলিস, ক্লামাইডিয়া,টাইকোমোনিয়াসিস, প্রভৃতি যৌন রোগ হতে নিশ্চিত রক্ষা পাওয়া যায়। এ ছাড়াও কনডম এর ব্যবহার হারপিস, জেনিটাল ওয়ার্টস এবং অন্যান্য যৌন রোগ প্রতিরোধ করে।

Comments

Popular posts from this blog

দ্রুত ওজন কমানোর 10 টি টিপস

দ্রুত ওজন কমানোর 10 টি টিপসঃ ১. উচ্চ প্রোটিন সমৃদ্ধ খাবার খাওয়া ২. মিষ্টি পানীয় এবং ফলের রস এড়িয়ে চলুন ৩. খাওয়ার আধা ঘন্টা আগে পানি পান করুন । প্রতিদিন প্রচুর পরিমাণে পানি পান করুন ৪. কফি বা চা পান করুন ৫. নিয়মিত ব্যায়াম করুন ৬. সকালে হালকা খাবার, দুপুবে ভাত এবং রাতে রুটি খাওয়ার চেষ্টা করুন ৭. ফ্যাট বা চর্বি জাতীয় খাদ্য কম খেতে হবে। ৮. শসা, গাঁজর, খেতে হবে ৯. শাকসবজি বেশি খাওয়ার অভ্যাস করুন ১০. ডায়েট কন্ট্রোল করুন

বয়ঃসন্ধিকাল কাকে বলে ?

বয়ঃসন্ধিকাল হল শৈশব থেকে যৌবনে পদার্পণ করার মধ্যবর্তী  সময় । এ সময়কিশোর-কিশোরীদের বিভিন্ন রকম শারীরিক ও মানসিক  পরিবর্তন ঘটে । আকস্মিক হরমোনের পরিবর্তনের কারণে মানসিক আবেগের তীব্রতার উত্থান পতন ঘটে থাকে,  যা ইংরেজিতে Adolecence নামে পরিচিত । ১০ থেকে ১৯ বছরের কিশোর-কিশোরীদের বয়ঃসন্ধি বা টিনএজার বলা হয় । বয়ঃসন্ধিকালের পূর্বে নিষ্ক্রিয় থাকা হাইপোথ্যালামাস এ সময় হঠাৎ করে সক্রিয় হয়ে ওঠে| সাধারণত ডোপামিন, গ্লুটামেট ও সেরেটোনিন নামক নিউরোট্রান্সমিটার হরমোন এ আবেগীয় পরিবর্তনে প্রধান ভূমিকা রাখে এবং পিটুইটারি গ্রন্থি থেকে নিঃসৃত টেস্টোস্টেরন ও ইস্ট্রোজেন হরমোন এবং গ্রোথ হরমোন কৈশোরকালীন শারীরিক বিকাশ ও যৌন আচরণকে সক্রিয়করণে কাজ করে| ভৌগলিক অবস্থান ভেদে কৈশোরের ব্যাপ্তির তারতম্য দেখা যায় ।

বয়ঃসন্ধিকালে মানসিক সমস্যা ও সমাধানঃ

বয়ঃসন্ধিকালে মানসিক সমস্যা ও সমাধানঃ বয়ঃসন্ধিকাল শারীরিক এবং মানসিক পরিবর্তনের সময়।  এটি একটি ফুলানো বেলু নের মতো । এই বয়সে অনেক উত্থান-পতন হয় ।  এই সময় কিশোর-কিশোরীদের উপর চ্যালেঞ্জ ছুঁড়ে দেয় । সমস্যাগুলি এমন যা কিশোর-কিশোরীরা  উপেক্ষা করতে পারে না ।   তাদের  মন মুহুর্তে ভালো থাকে আবার মুহূর্তে  বিষণ্ণতা অনুভব করে। ঘন ঘন তাদের মনের রঙ বদলাতে থাকে। কিভাবে বুঝবেন মানসিক সমস্যায় ভুগছে?  কিশোররা  কখনোই  উত্তর দেবে না, কাঁদতে থাকে,  কোন কাজে খুব দেরি করে  ফেলে বয়ঃসন্ধিকালের সাধারণ সমস্যাগুলি এবং সমাধান 1. বিষণ্নতা ডিপ্রেশন হলে বেশিরভাগ মানসিক স্বাস্থ্যের সমস্যায় কিশোরীদের মুখোমুখি হতে হয় যা মাঝে মাঝে আত্মহত্যা করতে  পারে। কিশোররা বিষণ্ণতা এবং বিষণ্নতার মধ্যে পার্থক্য করতে পারে না। অনেক কারণ বিষণ্নতা হতে পারে এবং  প্রতিটি কিশোর প্রতিক্রিয়া এই ধরনের থেকে ভিন্ন। বয়ঃসন্ধিকালের  প্রধান বিষণ্নতার লক্ষণ কিশোর ঘুম সমস্যা আচরণগত পরিবর্তন শারীরিক নিরাপত্তা সম্পর্কে অচেতন বিষণ্ণ মানসিক স্বাস্থ্য  স্বা...